![](https://service.ashrayanpmo.gov.bd/assets/frontend/img/logo.png)
“বাংলাদেশের একজন মানুষও গৃহহীন থাকবে না। - মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা”
“ঘর পেয়ে মানুষ যখন হাসে, সবচেয়ে বেশী ভাল লাগে। - মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা”
“মানুষকে ভালবাসতে শেখো, দেশের মানুষকে ভালোবাসো। এই ভালোবাসার মধ্যে কোন স্বার্থ রেখো না। - জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান”
“আমার দেশের প্রতি মানুষ খাদ্য পাবে, আশ্রয় পাবে, শিক্ষা পাবে, উন্নত জীবনের অধিকারী হবে- এই হচ্ছে আমার স্বপ্ন। -জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান”
![](storage/herosection/2023/Mar/29/d5W8R1T0YmJr2m4UzB9u2br6V4BPzDBLwIkDoPUE.jpg)
মুজিববর্ষ উপলক্ষে
ভূমিহীন-গৃহহীন পুনর্বাসনের তথ্য
মুজিববর্ষে
জেলাভিত্তিক বরাদ্দকৃত গৃহ সংখ্যা
আশ্রয়ণ প্রকল্প
![img](storage/welcomesection/2023/Mar/29/zQTdh67BcYpK3Y07iO5hQ23Xkvh8h5pEEDgTCdvB.jpg)
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের হাত ধরেই ১৯৭২ সালের ২০ ফেব্রুয়ারি তৎকালীন নোয়াখালী বর্তমান লক্ষীপুর জেলার রামগতি উপজেলার চরপোড়াগাছা গ্রামে ভূমিহীন-গৃহহীন, অসহায় ছিন্নমূল মানুষের পুনর্বাসন কার্যক্রম শুরু হয়। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট স্বাধীনতাবিরোধী চক্র বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে নির্মমভাবে হত্যা করার পর দেশের জনবান্ধব ও উন্নয়নমূলক কার্যক্রমগুলো স্থবির হয়ে পড়ে। বঙ্গবন্ধুর সুযোগ্য কন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ১৯৯৬ সালে রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব গ্রহণ করে বঙ্গবন্ধুর জনবান্ধব ও উন্নয়নমূলক কার্যক্রমগুলো পুনরায় শুরু করেন। এরই ধারাবাহিকতায় ১৯৯৭ সালে বঙ্গবন্ধুকন্যা সারাদেশের গৃহহীন-ভূমিহীন মানুষকে পুনর্বাসনের লক্ষ্যে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের তত্ত্বাবধানে শুরু করেন 'আশ্রয়ণ প্রকল্প'।